টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দের খোলা চিঠি

কক্সবাজার জেলা আওয়ামিলীগের সম্মানিত সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক এবং কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের স্নেহাস্পদ সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক আসসালামু আলাইকুম
সম্মানিত নেতৃবৃন্দ,
গত ২৫/০২/২০২১ইং তারিখ টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতি পদপ্রার্থী হিসেবে ৮ জন ছাত্রলীগ নেতা প্রার্থী হিসাবে নিজ নিজ সিভি জমা দেন। এর মধ্যে ১জন হলেন সাবেক সাংসদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আলহাজ্ব অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর সন্তান তারেক মাহমুদ রণি। সে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।
আর একজন হলেন বর্তমান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মুন্না।
সম্মানিত নেতৃবৃন্দ,
গত ২৫/০২/২০২১ইং তারিখ টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতি পদপ্রার্থী হিসেবে ৮ জন ছাত্রলীগ নেতা প্রার্থী হিসাবে নিজ নিজ সিভি জমা দেন। এর মধ্যে ১জন হলেন সাবেক সাংসদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আলহাজ্ব অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর সন্তান তারেক মাহমুদ রণি। সে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।
আর একজন হলেন বর্তমান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মুন্না।
এই মুন্না ২০১৬ইং সনে নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নুর হোসেনের পক্ষাবলম্বন করেছিলেন অর্থাৎ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দেওয়া মনোনয়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ছিলেন।
একই ভাবে এই মুন্না ২০১৯ ইং সনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। এইবার নৌকার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম এর পক্ষাবলম্বন করে এবং দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থীর হয়ে নির্বাচনী মাঠে নিজে যেমন সক্রিয় থেকেছে তেমনি উপজেলা ছাত্রলীগের সমস্ত নেতা কর্মীদের দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে মাঠে রেখে দলীয় প্রতীক নৌকার পরাজয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছেন।
টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক নেত্রী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত ও নেতৃত্বের বাইরে রাজনীতি বা অবস্থান নেওয়ার সুযোগ আছে কি'? আর যারা দলীয় সভানেত্রীর সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে দলীয় সভানেত্রীর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তাদের ছাত্রলীগ বলেন অথবা আওয়ামিলীগের অঙ্গ সংগঠন,সহযোগী সংগঠনের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রাখেন কি?
এই মুন্না ১যুগ ধরে টেকনাফ উপজেলা ছাএলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তাকে কিভাবে সভাপতি নির্বাচন করবেন আপনারাই সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন। এবং কক্স বাজার জেলা ছাএলীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক কে আপনি সিদ্ধান্ত জানাবেন। এটাই আশা করছি।
একই ভাবে এই মুন্না ২০১৯ ইং সনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আবারও নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। এইবার নৌকার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী যুবলীগের সভাপতি নুরুল আলম এর পক্ষাবলম্বন করে এবং দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থীর হয়ে নির্বাচনী মাঠে নিজে যেমন সক্রিয় থেকেছে তেমনি উপজেলা ছাত্রলীগের সমস্ত নেতা কর্মীদের দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে মাঠে রেখে দলীয় প্রতীক নৌকার পরাজয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছেন।
টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক নেত্রী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত ও নেতৃত্বের বাইরে রাজনীতি বা অবস্থান নেওয়ার সুযোগ আছে কি'? আর যারা দলীয় সভানেত্রীর সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে দলীয় সভানেত্রীর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তাদের ছাত্রলীগ বলেন অথবা আওয়ামিলীগের অঙ্গ সংগঠন,সহযোগী সংগঠনের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রাখেন কি?
এই মুন্না ১যুগ ধরে টেকনাফ উপজেলা ছাএলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তাকে কিভাবে সভাপতি নির্বাচন করবেন আপনারাই সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন। এবং কক্স বাজার জেলা ছাএলীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক কে আপনি সিদ্ধান্ত জানাবেন। এটাই আশা করছি।
আমরা বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের টেকনাফ উপজেলা শাখার বিভিন্ন শাখায় দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। আমরা আপনাদের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি যে যারা দলের সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত ও দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিযেছিলেন তাদের কোন প্রকার নেতৃত্ব প্রদানের সুযোগ না দেওয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ চিরজীবী হউক
নিবেদকঃ
আমরা টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা কর্মীবৃন্দ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু জয়তু দেশরত্ন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ চিরজীবী হউক
নিবেদকঃ
আমরা টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা কর্মীবৃন্দ।
পাঠক কলামের কোন লেখার বিষয়ে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ কোন দায় নিবে না। লেখক তার নিজের লেখার জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার গ্রহণ করবেন।
খবরটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে পেজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন