চসিক নির্বাচনে বিএনপি মেয়র প্রার্থীর গাড়িতে হামলা

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের গাড়িতে হামলা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার (১৬ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে নগরীর হালিশহর থানার ঈদগাহ নয়াবাজার এলাকার রূপসা বেকারির সামনে ক্ষমতাসীন ‘আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা’ এ হামলা করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন শাহাদাত। তবে পুলিশ বলছে, বিএনপির মেয়র প্রার্থীর প্রচারে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে খবর পেলেও হামলা বা ভাংচুরের কথা তাদের জানা নেই।
ঘটনার বিবরণে মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত বলেন, নগরীর ২৫ নম্বর রামপুর ওয়ার্ড দিয়ে হালিশহর এলাকায় গণসংযোগে যাওয়ার সময় নয়াবাজার রূপসা বেকারির সামনে সরকারদলীয় সন্ত্রাসীরা আমার গাড়ির পেছন দিকে রড, লাঠি দিয়ে হামলা করে। গাড়ি চলন্ত অবস্থায় ছিল। হামলায় আমাকে বহনকারী গাড়িটির পেছনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
হামলার জন্য ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মীদের দায়ী করে নগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত বলেন, স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুস সবুর লিটনের অনুসারী খোকন, নূর হোসেন, জাভেদ ও নুরউদ্দিনের অনুসারীরা এ হামলা করেছে।
তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাকে টেলিফোনে বিষয়টি জানিয়েছি। নগরীতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় ভয়ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষকে ভোটকেন্দ্রে না আসার জন্য পরিস্থিতি তৈরি করছে সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা।
হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালানোর দাবি জানান শাহাদাত হোসেন।
তার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (পশ্চিম) ফারুক উল হক বলেন, ঐ এলাকায় গণসংযোগের সময় তাকে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে শুনেছি। হামলা বা গাড়ি ভাংচুর ঘটেনি।
এ ঘটনায় বিএনপি প্রার্থীর পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।
মোঃ সিরাজুল মনির/এসআর/বাংলাপত্রিকা
শনিবার (১৬ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে নগরীর হালিশহর থানার ঈদগাহ নয়াবাজার এলাকার রূপসা বেকারির সামনে ক্ষমতাসীন ‘আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা’ এ হামলা করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন শাহাদাত। তবে পুলিশ বলছে, বিএনপির মেয়র প্রার্থীর প্রচারে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে খবর পেলেও হামলা বা ভাংচুরের কথা তাদের জানা নেই।
ঘটনার বিবরণে মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত বলেন, নগরীর ২৫ নম্বর রামপুর ওয়ার্ড দিয়ে হালিশহর এলাকায় গণসংযোগে যাওয়ার সময় নয়াবাজার রূপসা বেকারির সামনে সরকারদলীয় সন্ত্রাসীরা আমার গাড়ির পেছন দিকে রড, লাঠি দিয়ে হামলা করে। গাড়ি চলন্ত অবস্থায় ছিল। হামলায় আমাকে বহনকারী গাড়িটির পেছনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
হামলার জন্য ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মীদের দায়ী করে নগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত বলেন, স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুস সবুর লিটনের অনুসারী খোকন, নূর হোসেন, জাভেদ ও নুরউদ্দিনের অনুসারীরা এ হামলা করেছে।
তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাকে টেলিফোনে বিষয়টি জানিয়েছি। নগরীতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় ভয়ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষকে ভোটকেন্দ্রে না আসার জন্য পরিস্থিতি তৈরি করছে সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা।
হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালানোর দাবি জানান শাহাদাত হোসেন।
তার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নগর পুলিশের উপ-কমিশনার (পশ্চিম) ফারুক উল হক বলেন, ঐ এলাকায় গণসংযোগের সময় তাকে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে শুনেছি। হামলা বা গাড়ি ভাংচুর ঘটেনি।
এ ঘটনায় বিএনপি প্রার্থীর পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।
মোঃ সিরাজুল মনির/এসআর/বাংলাপত্রিকা
খবরটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে পেজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন